1 Answer

0 like 0 dislike
by

সৈয়দ নজরুল ইসলাম ১৯২৫ খ্রিষ্টাব্দে কিশোরগঞ্জ জেলার যমোদল দামপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় মুজিবনগর সরকারে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি ছিলেন। স্বাধীনতার পর তিনি ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের শিল্পমন্ত্রী ছিলেন ।তিনি সংবিধান প্রণয়ণ কমিটির অন্যতম সদস্য ছিলেন।

 

তার পুত্র সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারে সাবেক জনপ্রাশাসন মন্ত্রী ছিলেন।

 

তিনি ১৯৪৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ এবং ১৯৫৩ সালে এলএলবি ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৫৭ সালে তিনি ময়মসিংহ জেলা AL এর সভাপতি হন।১৯৬৪ হতে ১৯৭২ পর্যন্ত AL কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি ছিলেন।১৯৬৬ সালের ৬ দফা আন্দোলনের সময বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হলে সাই সংকটাপন্ন সময়ে তিনি ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করে। ১৯৭০ সালে নির্বাচনে ময়মনসিংহ ১৭ নির্বাচনি এলাকা থেকে গণপরিষদের সদস্য এএল সংসদীয় দলের উপনেতা নির্বাচিত হন। ১৯৭৩ সালে নির্বাচনে তিনি ময়মনসিংহ ২৮ থেকে নির্বাচিত হন। তিনি বাকশালের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি শিল্পকারখানা জাতীযখলণ করেন। ১৯৪৯ সালে Pakistan Central Supvice Service  পরীক্ষা উত্তীর্ণ হয়ে কর বিভাগে অফিসার পদ লাভ করেন। ১৯৫১ সালে ইস্তফা দিয়ে ময়মনসিং কলেজ ইতিহাসের অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হন।  

 

তাজউদ্দীন আহমেদ:  তিনি ১৯২৫ সালে গাজীপুর জেলার কাপসিয়া থানার দরদরিয়া গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি মুজিবনগর সরকারের প্রধামন্ত্রী ছিলেন। স্বাধীনতার পর তিনি বঙ্গবন্ধু সরকারের অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন। তিনি সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন। তিনি ছিলেন ভাষা আন্দোলনের সর্বদলীয় সংগ্রামে পরিষদের সদস্য। তার স্ত্রী জোহরা তাজউদ্দীন ১৯৭৭ সালে এএল আহায়ক হন। মেয়ে সিমিন হোসেন রিমি, মেহজাবিনি মিমি ও শারমিন আহমেদ রিতি, এবং ছেলে সোহেল তাজ (সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী)। তাজউদ্দীন আহমেদ ১৯৪৪সালে ম্যাট্টিকুলেশন ,১৯৬৪ সালে কারাবন্দি অবস্থায় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে আইনশ্রাস্ত্রে ডিগ্রি করেন। ১৯৫৪ সালে তিনি কাপাসিয়া থেকে নির্বাচিত হন।


Related questions

2,114 questions

2,171 answers

14 comments

41 users

Ask BCS Question এ আপনাকে সুস্বাগতম, এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যান্য সদস্যদের নিকট থেকে উত্তর পেতে পারবেন।

বিগত 30 দিনের জনপ্রিয় প্রশ্ন

Categories

Related questions

...